#Pravati Sangbad Digital Des:
ইতিমধ্যেই বিহার এবং উত্তর প্রদেশের পরীক্ষার্থীরা বিক্ষোভ কর্মসূচি করে। সেই বিক্ষোভ এর ফলে কিছু সময়ের জন্য রেলের কর্মী নিয়োগের পরীক্ষা স্থগিতের নির্দেশ দেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। পরীক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শুরু হয় শেষ নেই তা ছড়িয়ে গেছে উত্তর প্রদেশের বিভিন্ন অঞ্চলেও। এই সব কিছুর জন্য একটি কমিটি গঠনের নির্দেশও দিয়েছেন রেলমন্ত্রী যাতে সমস্ত ব্যাপারটি খুব ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা যায়। এই কমিটির প্রধান বলে ঘোষিত হয়েছেন রেলওয়ে বোর্ডের প্রিন্সিপাল এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর দীপক পিটার। তারা ওই কমিটিতে আছেন এক্সেকিউটিভ ডিরেক্টর রাজীব গান্ধী, চিফ পার্সোনাল অফিসার আদিত্য কুমার। এছাড়াও আছেন চেন্নাই ও ভোপালের রেল নিয়োগ কর্তা জগদীশ আলকার মুকেশ গুপ্তা। গত ১৫ জানুয়ারি নন-টেকনিক্যাল পপুলার ক্যাটাগরি পরীক্ষার প্রথম ধাপ অর্থাৎ কম্পিউটারের বেসড টেস্ট পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয় রেল নিয়োগ বোর্ডের পক্ষ থেকে। এবং সেখানে বলা হয় উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদের নিয়ে সিবিটী ২ এর পরীক্ষায় বসবে ১৫ ই ফেব্রুয়ারি থেকে সেই নিয়ে বিক্ষোভ শুরু হয়। এরপরই পরীক্ষার্থীরা বিক্ষোভ শুরু করে তাদের দাবি অনুযায়ী ২০১৯ সালের পরীক্ষার ফর্ম ফিলাপ শুরু হয় তখন শুধুমাত্র সিবিটি ১ এর কথা বলা হয়েছিল এখন আবার সিবিটি২ এর কথা বলা হচ্ছে।
রেল বোর্ডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে কমিটি গঠন হয়েছে তারা সব দিক খতিয়ে দেখে ৪ঠা মার্চ এর মধ্যে রেলের বগি রিপোর্ট জমা দেবে। পরীক্ষার্থীরা চেয়ারম্যানের কাছে অভিযোগ জানাতে পারবে ১৬ ই ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। অভিযোগ জমা পড়বে রেলের নিয়োগকর্তাদের কাছে। পরীক্ষার্থীরা বিক্ষোভ চলাকালে উল্লেখ করছে দুর্নীতির কথা। পরীক্ষার্থীদের ধারণা অনুযায়ী এর পিছনে আধিকারিকদের যোগ আছে। বর্তমানে সামনে ভোট দেয় কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য যারা বিক্ষোভ করছিল তাদের চিহ্নিত করেন আধিকারিকরা এবং চাকরিতে বসতে না দেবার বিবৃতি দেয়। এর ফলে বিক্ষোভ আরো চরম আকার ধারণ করে। রিল আধিকারিকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে ইতিমধ্যেই যারা প্রথম ধাপের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে তাদের নাম কোনভাবেই বাদ দেওয়া যাবে না। তবে যারা বিক্ষোভকারী তাদের মধ্যে যাদের অভিযোগ থাকবে তারা গঠিত হওয়া কমিটির যেকোনো সদস্যদের কাছে তাদের অভিযোগ জানাতে পারবে।
#Source: online/Digital/Social Media News # Representative Image
Journalist Name : sagarika chakraborty