ফুটবলের শিরোপা জয়ের পর কাতারে কবি রাজকীয় সংবর্ধনা পেল আর্জেন্টিনা দল। লুসাইল স্টেডিয়াম থেকে বাসে ট্রফি হাতে জয় উদ্ আপন করেন লিওনেল মেসিরা। এ সময় রাস্তার দুপাশে ভিড় করেন এক সমর্থক।
চিত্রের মতো নয়, আরও সুন্দর। এ বোর্ড সিগ্ধতার পরশ ছাড়া, হৃদয় নিংড়ানো, মুগ্ধতার কোনো জয়। তিন যুগ পর এল এমন মহেন্দ্রক্ষণ। তাইতো উচ্ছ্বাস ভাই বাঁধনহারা।
শুধু কি আর্জেন্টিনা, বিশ্বব্যাপী বিশেষ করে এশিয়া আলবিস্তেদের শতকোটি ভক্ত। তাইতো নিজের দেশ নয়, বাসে খোলা করে কাতারের বাজার দুইধারে মেসিদের রাজ্য জয়ের আনন্দ।
এক মাসের যুদ্ধ শেষ। এবার বাড়ি ফেরারে পালা। তাও ৩৬ বছরের খরা ঘুচিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়ে। দেশের মানুষের সঙ্গে উদযাপন করতেই বিমান ধরেছেন লিওনেল মেসিরা।
বিশ্বকাপের শিরোপা জয়ের পর কাতারে যেন রাজকীয় সংবর্ধনা পেল আর্জেন্টিনা দল। লুসাইল স্টেডিয়াম থেকে খোলা বাসে ট্রফি হাতে জয় উদ্যাপন করেন লিওনেল মেসিরা। এ সময় রাস্তার দুপাশে ভিড় করেন হাজার হাজার সমর্থক।
ছবির মতো নয়, যেন ছবির চাইতেও বেশি সুন্দর। এ যেন সিগ্ধতার পরশ ছাড়ানো, হৃদয় নিংড়ানো, মুগ্ধতার কোনো জয়। তিন যুগ পর এল এমন মাহেন্দ্রক্ষণ। তাইতো উচ্ছ্বাস যেন বাঁধনহারা।
শুধু কি আর্জেন্টিনা, বিশ্বজুড়ে বিশেষ করে এশিয়ায় আলবিসেলেস্তেদের শতকোটি ভক্ত। তাইতো নিজ দেশে নয়, খোলা বাসে করে কাতারের রাস্তার দুইধারে মেসিদের রাজ্য জয়ের আনন্দ।
মারিয়া-মার্টিনেজরা আগলে রেখেছেন ট্রফি। যেন সাত রাজার ধন, এক মুহূর্তেও যাকে হাতছাড়া নয়। তাইতো স্টেডিয়াম থেকে টিম হোটেল, দূরত্ব হোক না যতই। ভালোবাসার কাছে সবই তো নস্যি।
প্রিয় খেলোয়াড়কে দেখতে রাস্তার দুপাশে ভিড় করেন হাজার হাজার সমর্থক। ইতিহাসের স্মরণীয় মুহূর্তকে করেন ফ্রেমবন্দি।
মেসিরা বিশ্বকাপ জেতার পর থেকেই আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েন্স আয়ার্সের রাস্তায় নেমে এসেছে লাখো মানুষ।
জয়ের কয়েক মুহূর্তের মধ্যেই হাতে পতাকা, মাথায় হ্যাট, গায়ে আর্জেন্টিনার বিখ্যাত হালকা নীল ও সাদা জার্সি পরে আর্জেন্টাইনরা বুয়েন্স আয়ার্সে বিভিন্ন চত্বরে জড়ো হন। দেশের বিভিন্ন স্থানে উদযাপনে মেতে ওঠেন তারা। মেসিদের স্বাগত জানাতে পুরো বুয়েন্স আয়ার্স এখন উৎসবের নগরীতে পরিণত হয়েছে।