দুলাল দাস ৫৩ বছর ধরে রাজনীতি করছেন, এটা তাঁর কাছে নেশার মতন

banner

#Exclusive Candid Interview:

মহেশতলা বিধানসভার ১৫নং ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী বিধায়ক মাননীয় দুলাল চন্দ্র দাস একজন সফল রাজনীতিবিদ। যিনি তাঁর জীবনের ৫৩-৫৪ টি বছর কাটিয়ে ফেলেছেন এই রাজনৈতিক মহলে। তিনি ২০১৮ সাল থেকে পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভার অন্তর্গত মহেশতলা বিধানসভার বিধায়ক হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। প্রভাতী সংবাদের টিম তাঁর রাজনৈতিক জীবনে পদার্পনের ইতিহাস জানতে চাইলে তিনি জানিয়েছেন, অনেক ছোট বয়স থেকেই রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন, লড়াকু মন সে সময়। রাজনীতি বিষয়ে উৎসাহিত করেছিলেন স্বর্গীয় বিনয় ব্যানার্জী। পরিবারের সদস্যরাও সে সময় সাপোর্ট করেছিলেন। তিনি জানিয়েছেন তখনকার এলাকার উন্নয়ন বিষয় ব্যবস্থার প্রতিবাদ করার জন্য তাঁর বাবা মা ও তাঁকে সমর্থন করেছিলেন।। দলের নবীন নেতাদের উদ্দেশ্য তিনি বলেছেন, " তারা কাজ করবে, মানুষের জন্য কাজ করতে হবে, মানুষের কাছ থেকে ভোট নিচ্ছ, মানুষকে  প্রতিশ্রুতি দিচ্ছ, সেই প্রতিশ্রুতি গুলি পূরণ করতে হবে।"
৫৩ বছর রাজনৈতিক জীবনে যখন তাঁকে একটি মাত্র স্মরণীয় দিন ঠিক করতে বলা হয় তিনি হেসে উত্তর দিয়েছেন রাজনীতি স্বর্গময়। স্বচ্ছতা দিয়ে তিনি এত বছর কাজ করেছেন মানুষের ভালোবাসা পেয়েছেন মানুষকে ভালোবেসেই তাঁর কাজকর্ম। রাজনীতি দুলালবাবুর কাছে নেশার মতন। তিনি বলেছেন মানুষের জন্য কাজ করার ইচ্ছা শক্তিই হলো রাজনীতি করবার নেশা। এই রাজনীতি কখনই কারুর পেশা হতে পারে না।

দলের জেতা নিয়ে তিনি বলেছেন, তিনি নিশ্চিত তাঁর দল জিতবে। ২৭ তারিখ ভোট হবে, ২ তারিখ ফল বেরোবে সেখানে সবার উত্তর সবাই পেয়ে যাবে।
মহেশতলা এলাকার উন্নয়নের কাজে তিনি জানিয়েছেন এলাকার নিকাশি ব্যবস্থা একে বারে ভালো নয় সেটি নিয়ে কাজ করতে হবে। জল জমে মানুষের অসুবিধা হয় যান চলাচলে বাঁধা পড়ে। এছাড়া জল প্রকল্প শুরু করা হবে খুব শীগ্র। যে সব অঞ্চলে জলের পাইপ নেই সেখানে জলের পাইপ ও লাগানো হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
 প্রত্যেক দলেই এ সময়ে গোষ্ঠী দ্বন্ধ লেগেই রয়েছে এছাড়া প্রার্থী তালিকে নিয়ে বিভ্রান্ত? সে বিষয়ে তিনি নম্রতার সঙ্গে উত্তর দিয়েছেন "সকলেই ইচ্ছা থেকে ভোট দাঁড়াবে এটা গোষ্ঠী দ্বন্ধ নয়। আমাদের দলেও কোনো গোষ্ঠী দ্বন্ধ নেই …"
সবশেষে উনি জনসাধারণের উদ্দেশ্যে বলেছেন, এতো সময় তারা তৃণমূলের পাশে ছিল এখনও ভবিষ্যতেও যেন থাকে। জোড়াফুল চিহ্নে ভোট দিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসকে আরও একবার জেতাতে সাহায্য করে।

দুলাল চন্দ্র দাস মহেশতলা কেন্দ্র-এর বিধায়ক হলেও খুবই প্রাণোচ্ছল মানুষ মানুষের জন্য তাঁর কাজ করার নেশা বরাবর। বিধায়ক থাকা কালীন সাধারণ মানুষের জন্য এত বছর কাজ করেছেন ও করবেনও সে বিষয়ে নিশ্চিত এলাকার মানুষ এবং তিনি নিজেও।

#Source: online/Digital/Social Media News # Representative Image

Journalist Name : Aditi sarker

Tags:

Related News