দিল্লি ঘোষণার বাস্তবায়ন এবং নতুন বিশ্বজোড়া চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বুধবার, ২২ নভেম্বর একটি ভার্চুয়াল G20 নেতাদের শীর্ষ সম্মেলনের সভাপতিত্ব করেন। আলোচ্যসূচিতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলির মধ্যে চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং সাম্প্রতিক ইজরায়েল-হামাস সংঘর্ষ, বিশ্বব্যাপী স্থিতিশীলতা এবং অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের উপর তাদের প্রভাবের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করেন।
বুধবার ভারতের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয় এই ভারচুয়াল জি-২০ সম্মেলন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ডাকে সাড়া দিয়ে উপস্থিত ছিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন-সহ অন্যান্য রাষ্ট্রপ্রধানরাও। ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধের মাঝে হওয়া এই মেগা বৈঠকে নজর ছিল গোটা বিশ্বের। এহেন মঞ্চে কেন হাজির ছিলেন না জিনপিং তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। বিশ্লেষকদের একাংশ মনে করছেন, ভারতের নেতৃত্বে হওয়া এই সম্মেলনে নিজে না থেকে দিল্লিকে কড়া বার্তা দিয়েছেন জিনপিং। পূর্ব লাদাখ-সহ প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা নিয়ে নিজের অবস্থান থেকে একচুলও নড়বে না বেজিং সেটাই স্পষ্ট। শি’র অনুপস্থিতিতে এই মেগা সামিট অনেকটাই ফিকে।
এই প্রসঙ্গে জয়শংকর সাফ বলেন, “প্রতিনিধিত্ব কে করবেন তা সংশ্লিষ্ট দেশ ঠিক করে। ভারচুয়াল সামিটে চিনের তরফে প্রিমিয়ার লি কিয়াং ছিলেন। এর আগে দিল্লিতে অনুষ্ঠিত জি-২০ সম্মেলনে তিনিই বেজিংয়ের প্রতিনিধিত্ব করেন। এবারও তিনিই ছিলেন।”
নতুন বিশ্বজোড়া চ্যালেঞ্জ, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং ইজরায়েল-হামাস সংঘর্ষ, বিশ্বব্যাপী স্থিতিশীলতা এবং অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের জন্য ভারচুয়াল জি-২০ সম্মেলন