Flash News
    No Flash News Today..!!
Monday, November 10, 2025

সর্বকনিষ্ঠা ব্রিটিশ-বেলজিয়াম কিশোরী “জারা” বিমান চালিয়ে গড়লেন বিশ্ব রেকর্ড

banner

journalist Name : Aditi Sarker

#বেলজিয়াম:

“জারা রাদারফোর্ড” যে কিনা এখনও স্কুলের গণ্ডি পেরওনি। আর এই ছোট বয়েসেই বেরিয়েছেন বিশ্বভ্রমনে। জারা নিজের ছোট্ট বিমানে চেপে পাড়ি দেন হাজার হাজার মাইল।২০২১ সালের ১৮ ই আগস্ট যাত্রা শুরু করেন জারা। গত ১৪ ই জানুয়ারি বৃহস্পতিবার বেলজিয়ামের করোত্র  শহরের মাটি ছোঁয় তার বিমানের চাকা এবং এখানেই শেষ হয় জারার বিশ্বভ্রমণ যাত্রা। টিনএজার জারা ৫ মাসের মধ্যে সেরে ফেলেছেন ৩০ টি দেশভ্রমণ।  
ব্রিটেন এবং বেলজিয়ামের দ্বৈত নাগরিক জারা। জারার মা ও বাবা উভয়ই পেশায় পাইলট। তাদের মেয়ে ছোটো থেকে পাইলট হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন আকাশে উড়ে বেড়ানো স্বপ্ন দেখতেন। আর সেই স্বপ্নকে পূরণ করার জন্য নির্দিষ্ট বয়সে পৌঁছেই পাইলট এর ট্রেনিং নিয়ে লাইসেন্স বানিয়ে নিলেন। জারার  এক প্রপেলার বিশিষ্ট প্লেনে ৩২৫ কিলোগ্রাম ওজন। সেই বিশিষ্ট উড়োজাহাজ নিয়ে শুরু হয় তার যাত্রা।
“জারা”- যার পুরো নাম জারা রাদারফোর্ড, যে মাত্র ১৯ বছর বয়সেই তিনি যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, কলম্বিয়া সহ ৫২ টি দেশ ঘুরে ফেলেছেন। বড় হয়ে তার নভোচারী হবার ইচ্ছে। ৫১ হাজার কিলোমিটার পথ সে একাই পাড়ি দিয়েছেন। তবে এই বিশাল যাত্রায় তিনি বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন। ভিসা জটিলতার কারণে রাশিয়া সহ অনেক দেশে ঢুকতে দেয়নি জারাকে। এছাড়াও আবহাওয়া খারাপ থাকার কারণেও বিভিন্ন দেশে ঢুকতে অসুবিধা হয়েছে জারার।ছোট একটি প্রপেলার বিমান নিয়ে বেরিয়ে পড়েছিলেন জারা। জারা পাইলটের লাইসেন্স পাওয়ার পর থেকেই শুরু করেন তার উড়ান যাত্রা। আর আকাশে উড়েই করে ফেললেন বিশ্বভ্রমণ, গড়ে ফেললেন বিশ্ব রেকর্ড।

টিনএজার  জারা তার এই গোটা যাত্রায় রাতের অন্ধকারে কখনো তার বিমানটি চালাননি, এটা তার স্পন্সরশীপের শর্ত ছিল। ফেরার পর জারা সংবাদমাধ্যমের একটি সাক্ষাৎকারে জানান, তিনি ৩০ টি দেশ বেরিয়েছেন। তবে সাইবেরিয়ার বরফ ঢাকা অঞ্চলের উপরের আকাশে ছিল তার গোটা যাত্রাপথের দুর্গমতম রাস্তা। মাইনাস ২২ ডিগ্রি তাপমাত্রায় বিমান চালানোর চ্যালেঞ্জ যার কাছে খুব কঠিন ছিল। তবে তিনি সেখানেও সফল হয়ে গড়েছেন বিশ্বরেকর্ড। বিশ্বভ্রমণ করে কনিষ্ঠা তরুণী জারা পান পাইলটের উপাধি। নিজের ছোট্ট বিমানেই পাড়ি  দেন  হাজার হাজার মাইল।

ব্রিটেন এবং বেলজিয়ামের দ্বৈত নাগরিক জারা। জারার মা ও বাবা উভয়ই পেশায় পাইলট। তাদের মেয়েও ছোট থেকে পাইলট হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন। আকাশে উড়ে বেড়ানোর স্বপ্নও দেখতেন। আর সেই স্বপ্নকে পূরণ করার জন্য নির্দিষ্ট বয়সে পোঁছেই পাইলট - এর ট্রেনিং নিয়ে লাইসেন্স বানিয়ে নিলেন। জারার  এক প্রপেলার বিশিষ্ট প্লেনে ৩২৫ কিলোগ্রাম ওজন। সে বিশিষ্ট উড়োজাহাজ নিয়ে শুরু হয় তার যাত্রা। তবে এখন কিছুদিন জারা বিশ্রাম নেবেন বলে জানিয়েছেন। তারপরই আবার শুরু হবে তার নতুনদেশ যাত্রা। আবার জারা খোলা আকাশে উড়ে বেড়াবেন।জারা একটি সাক্ষাৎকারে বলেন, “আমি মূলত মেয়েদের অনুপ্রেরণা যোগাতে চাই। বরাবরই মেয়ে পাইলটদের সংখ্যা ছেলেদের থেকে কম। কর্মক্ষেত্র রয়েছে বৈষম্য। মাত্র ৫ শতাংশ নারী পাইলট হয়েছে। আমি চাই অন্যান্য মেয়েরা আমাকে চ্যালেঞ্জ করুক, আমার রেকর্ডটি ভাঙ্গুক।”

Tags:

#Source: online/Digital/Social Media News # Representative Image

Related News