#Pravati Sangbad Digital Desk:
সাদা পাউডার জাতীয় গুঁড়ো পদার্থ। পরোটা, লুচি, পিঠা এমনকি কেক তৈরিতে এর ব্যবহার করা হয়। এটি পুষ্টিকর খাবার। তবে সব জিনিসের দুটি দিক বর্তমান প্রথমটি ভালো অপরটি খারাপ। ময়দার ও দুটি দিক রয়েছে উপকারিতা ও অপকারিতা। আজ এই প্রতিবেদনে ময়দার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে আলোচনা করা হবে।
ময়দা কী?
গমের উপরের আবরণ উঠিয়ে ফেলে আলাদা করে পরিশোধিত করে ময়দা প্রস্তুত করা হয়। এটি আটা থেকে অনেক মিহি হয় ও সাদা হয়।
উপকারিতা :
ময়দায় রয়েছে বিভিন্ন প্রকার পুষ্টি উপাদান যা দেহের পুষ্টির চাহিদা মেটায়। এতে রয়েছে ভিটামিন ও মিনারেল যা শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। ময়দায় থাকা স্যালুয়েবল ফ্যাক্টর পরিপাকতন্ত্রের সাহায্যকারী ব্যাকটেরিয়া পরিমাণ বৃদ্ধি করে। সিজফ্লেনিয়া বা মৃগী রোগের সমস্যা দূর করে। প্রোটিনের একটি বড়ো উৎস হলো ময়দা। এতে থাকা প্রোটিন আমাদের শরীরের মাংসপেশী গঠন ও শক্তি যোগাতে সাহায্য করে। চোখের ডার্ক সার্কেল দূর করতে ময়দা ব্যবহার করা হয়। এক্ষেত্রে ময়দা, কলা ও কাস্ট্রল অয়েল একসঙ্গে পেস্ট বানিয়ে ব্যবহার করুন। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ময়দায় থাকা খনিজ উপাদান ময়লা পরিষ্কারক হিসাবে কাজ করে। ত্বক নরুম ও উজ্জ্বল করে।
মুখের রিঙ্কেল, ব্রণ, বয়সের ছাপ দূর করতে সাহায্য করে। ময়দা, শসার রস ও লেবুর রস মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে ব্যবহার করুন। রোদে পোড়া দাগ বা টান রিমুভকরতে ময়দা ব্যবহার করুন। ময়দায় পাবেন ভিটামিন বি, প্রোটিন ও উপকারী ফ্যাট। ময়দায় থাকা ভিটামিন এ চোখের রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে। এতে থাকা ফাইবার শরীরের জন্য উপকারী।
অপকারিতা :
ডায়বেটিস রোগীদের ময়দা খাওয়া উচিত নয় এতে সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। ব্লাড প্রেসার বেড়ে যাবার সম্ভবনা থাকে। ওজন বেড়ে যায়। হার্টের ক্ষতি হয়। হজমের সমস্যা হয়। গ্রাস্টিক সমস্যা হয়। অর্থারাইটিস, এলার্জি বা আস্থমার সমস্যায় যারা ভুগছেন তারা ময়দা থেকে দূরে থাকুন। রক্তে খুব সহজে মিশে যায়। প্রতিদিন ময়দা খেলে পাচনতন্ত্র-এ গন্ডগোল দেখা দিতে পারে।
#Source: online/Digital/Social Media News # Representative Image
Journalist Name : Sayani Chatterjee