#Pravati Sangbad Digital Desk:
বর্তমানে প্রতিটি পরিবারের নিত্য দিনের সঙ্গী হল বিভিন্ন ধরনের অসুখ, আর তার মধ্যে অন্যতম হল সুগার এবং কোলেস্টেরল। আর এই দুটি অসুখই মানুষকে সাধারণ জীবনযাপন থেকে সরিয়ে আনার জন্য যথেষ্ট। তাই চিকিৎসকদের মতে বছর ৫০ হলেই প্রতি ৬ মাস অন্তর করাতে হবে রক্ত পরীক্ষা, দেখতে হবে কোলেস্টেরলের পরিমাণ ঠিক রয়েছে কিনা। কারন তাদের মতে হৃদ যন্ত্রের সমস্যার জন্য অনেকাংশেই দায়ি কোলেস্টেরল, যা নিঃশব্দে শরীরকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। রক্তে যদি কোলেস্টেরলের পরিমান বেশি থাকে তাহলে চিকিৎসকেরা পরামর্শ দিচ্ছেন হাই ফাইবার যুক্ত খাবার খাওয়ার, যার মধ্যে রয়েছে গাজর, বিট, বাদাম প্রভৃতি। খাওয়া যেতে পারে মুসুর ডাল কিংবা ওটসও।
সাধারনত অনুয়মিত জীবনযাপন, তেলে ভাজা বেশি পরিমানে খাওয়া কিংবা ফ্যাট যুক্ত খাবার খাওয়া রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমান বাড়ার অন্যতম কারন। আবার অনেকক্ষেত্রে দেখাও গিয়েছে কোলেস্টেরল পারিবারিক সূত্রে কোন ব্যাক্তির মধ্যে প্রবেশ করেছে। ফ্যাট জাতীয় খাবার, তেলে ভাজা থেকে দূরে থাকলেই অনেকটাই নিয়ন্ত্রনে থাকে কোলেস্টেরল। চিকিৎসকরা আরও জানাচ্ছেন, কোলেস্টেরলে আক্রান্ত ব্যাক্তির বয়স যদি ৬৫ বছরের বেশি হয় তাহলে প্রতি বছর অন্তত একবার রক্ত পরীক্ষা করানো আবশ্যক। তাছাড়া কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার খেলেও অনেকটাই নিয়ন্ত্রনে থাকে কোলেস্টেরল।