Flash News
    No Flash News Today..!!
Monday, November 10, 2025

পেট্রোলের পর এবার ওষুধ, চিনের কারসাজি নয় তো?

banner

journalist Name : Aankhi Banerjee

#Pravati Sangbad Digital Desk:

সবজি, পেট্রোল এর মত ওষুধ ও এখন দামের শিখরে পৌঁছচ্ছে। এপ্রিল থেকে রোজকার ওষুধের দাম বাড়বে বলে জানা যাচ্ছে। এপ্রিল থেকে অন্তত ৮০০-এরও বেশি জরুরি ওষুধের দাম বাড়তে চলেছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ভারতে ওষুধের দাম বৃদ্ধির পিছনে চিনের কি কোনো কারসাজি রয়েছে??
কোভিড পরিস্থিতি থেকে শিক্ষা নিয়ে নরেন্দ্র মোদী সরকার ওষুধের কাঁচামাল তৈরিতে স্বনির্ভর হতে ওষুধ শিল্পকে উৎসাহ ভাতা দেওয়ার নীতি ঘোষণা করেছে। এখন হৃদ্‌রোগ, ডায়াবিটিস, অ্যান্টিবায়োটিকস, অ্যান্টি-ইনফেকটিভস, ভিটামিনের কাঁচামাল চিন থেকেই আসে। ওষুধের মূল উপকরণের ৮০ থেকে ৯০ শতাংশই আসে চিন থেকে। কার্যত এই ওষুধ কিনতে সর্বশান্ত হতে হয় গরীব মানুষকে। এই অবস্থায় আবারও দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্তে মধ্যবিত্তের উপর নিঃসন্দেহে চাপ বাড়বে বলেই মত। ১০ শতাংশ ওষুধের দাম বৃদ্ধি নিয়ে বারবার দাবি জানাচ্ছিল ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলি। এমনকি ২০ শতাংশ যাতে বাড়ানো হয় সেই দাবিও উঠতে শুরু করেছিল। যা নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হয়।

আর এরপরেই সবদিক ভেবেই ১০শতাংশ ওষুধের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্তে অনুমোদন দেওয়া হয়। একে মূল্যবৃদ্ধি আকাশছোঁয়া। সব জিনিসের দাম প্রত্যেকদিনই বাড়ছে। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে রান্নার গ্যাসের দামও। যা নিয়ে চরম চাপের মধ্যে মধ্যবিত্ত। আর এর মধ্যেই ওষুধের দাম যেভাবে বাড়ছে তাতে পরিস্থিতি আরও জটিল হবে বলেই আশঙ্কা।সমস্ত পরিস্থিতি বিবেচনা করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা ২০ শতাংশ দাম বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে। উল্লেখ্য, ডব্লিউপিআই অনুযায়ী ওষুধ নিয়ন্ত্রকের মাধ্যমে প্রতি বছর ওষুধের নির্ধারিত দাম বাড়ানোর অনুমতি দেওয়া হয়। ওষুধ তৈরিতে মূলত দু’টি উপকরণ কাজে লাগে। এক, এপিআই বা অ্যাক্টিভ ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রেডিয়েন্টস। এতেই রোগ নিরাময় হয়। দুই, সিএই বা কেমিক্যালি অ্যাক্টিভ এক্সসিপিয়েন্টস। কিন্তু এখন চিনের কিছু ক্ষেত্রে দাম বৃদ্ধি, কিছু ক্ষেত্রে দাম কমানোর কোনও আপাত ব্যাখ্যা মিলছে না।

Tags:

#Source: online/Digital/Social Media News # Representative Image

অর্থনীতি
Related News