শসা কেবল গরমে শরীর ঠান্ডা রাখে না, এটি ত্বকের জন্যও এক অনন্য প্রাকৃতিক উপাদান। এর মধ্যে আছে জলীয় উপাদান, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি ও সিলিকা যা ত্বককে ভিতর থেকে পরিষ্কার ও উজ্জ্বল করে। নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বকের রুক্ষভাব দূর হয়, নানা রকম ত্বকের সমস্যা যেমন ব্রণ, ফুসকুড়ি, ডার্ক সার্কেল, ট্যান দূর হয়।
দিঘায় ঐতিহাসিক মুহূর্ত: জগন্নাথ মন্দিরে প্রথম রথযাত্রা, তুঙ্গে ভক্তি ও উদ্দীপনা
শসা ও লেবুর রস: সমপরিমাণ শসার রস ও লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগালে ট্যান ও দাগছোপ হালকা হয়। এটি প্রাকৃতিক ব্লিচের মতো কাজ করে। শসা ও অ্যালোভেরা: ত্বকে শীতলতা ও আর্দ্রতা ফিরিয়ে আনতে শসার রসের সঙ্গে অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে মুখে ১৫ মিনিট রেখে দিলে, ত্বক কোমল ও মসৃণ হবে। ডার্ক সার্কেল দূর করতে: চোখের নিচে শসার পাতলা স্লাইস রেখে ১০ মিনিট বিশ্রাম নিন। এটি ক্লান্ত চোখের ফোলাভাবও কমায়। ফেস প্যাক হিসেবে শসা ও বেসন: শসার রস, বেসন ও এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে ফেস প্যাক তৈরি করে নিন। এটি মৃত কোষ তুলে দিয়ে ত্বককে করে তোলে উজ্জ্বল ও সতেজ। টোনার হিসেবে শসার রস: ফ্রিজে রাখা ঠান্ডা শসার রস তুলোয় করে মুখে ব্যবহার করলে এটি প্রাকৃতিক টোনারের মতো কাজ করে। ছিদ্র ছোট করে ত্বক টানটান রাখে। মেকআপের পর ক্লিনজার হিসেবে: শসার রস দিয়ে তুলোর সাহায্যে মেকআপ তুলে ফেললে ত্বক শুষ্ক না হয়ে পরিষ্কার থাকে ও আর্দ্রতা বজায় থাকে। স্ক্রাব হিসেবে শসা ও ওটস: ওটসের গুঁড়ো, শসার রস ও এক চা চামচ মধু মিশিয়ে স্ক্রাব তৈরি করুন। ত্বকের জমে থাকা ময়লা ও মৃত কোষ দূর হয়। ত্বক জ্বালাপোড়া হলে: রোদে পোড়া বা জ্বালা অনুভব করলে শসার রস লাগালে তাৎক্ষণিক ঠান্ডা ভাব পাওয়া যায় এবং ত্বক পুনরায় সজীব হয়। নিয়মিত শসা ব্যবহার ত্বকের জন্য একটি নিরাপদ ও প্রাকৃতিক উপায়।