Flash News
  1. ভারতের উপর থেকে ট্রাম্প-ট্যারিফ প্রত্যাহারের পথে আমেরিকা
Sunday, September 21, 2025

নতুন জিএসটি হারে অনেক জিনিসের দাম কমবে

banner

journalist Name : Priyashree

#Pravati Sangbad Digital:

কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ জানান, নবরাত্রির প্রথম দিন অর্থাৎ ২২ সেপ্টেম্বর থেকে নতুন জিএসটির হার কার্যকর হবে। ১২ শতাংশ এবং ২৮ শতাংশের স্ল্যাব তুলে দেওয়া হয়েছে। এবার থেকে জিএসটিতে কেবল ৫ শতাংশ এবং ১৮ শতাংশের স্ল্যাব থাকবে। ১২ শতাংশ করের আওতায় থাকা পণ্য ও পরিষেবাগুলোকে ৫ শতাংশ ও ১৮ শতাংশের শ্রেণিতে ভাগ করে দেওয়া হবে। তবে বিলাসবহুল পণ্য এবং তামাকজাত পণ্যে ৪০ শতাংশ জিএসটি থাকবে। অন্তত ১৭৫টি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম কমবে বলে অনুমান। তার ফলে বাজারে লেনদেনের পরিমাণ ৫.৩১ লক্ষ কোটি টাকা বাড়বে বলে অনুমান এসবিআইয়ের রিপোর্টে।


এবছর স্বাধীনতা দিবসেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঘোষণা করেছিলেন, দীপাবলীতে দেশবাসীকে উপহার দিতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। জিএসটি সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তিনি। সেই মতো আজকের বৈঠকে জিএসটি নিয়ে বড়সড় সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে বলে খবর। এবার দেখে নেওয়া যাক, জিএসটি সংস্কারে কোন কোন জিনিসের দাম কমবে!  

২৮ শতাংশের জিএসটি স্ল্যাবে থাকা পণ্যগুলি ১৮ শতাংশ হবে। আর ১২ শতাংশের স্ল্যাবে থাকা পণ্যগুলি ৫ শতাংশ। 

প্রস্তাবিত কাঠামো অনুযায়ী, বর্তমানে ১২% হারে কর বসা প্রায় সব পণ্য যেমন ঘি, বাদাম, প্যাকেজড পানীয় জল, নন-অ্যারেটেড পানীয়, নেমকিন, ওষুধ এবং চিকিৎসা সরঞ্জাম—৫% স্ল্যাবে চলে আসবে। পেন্সিল, সাইকেল, ছাতা ও হেয়ারপিনের মতো সাধারণ গৃহস্থালি সামগ্রীতেও কর কমে যাবে, যা ভোক্তাদের জন্য স্বস্তি বয়ে আনবে। ইলেকট্রনিক্স ও ভোগ্যপণ্যও সস্তা হতে পারে। বর্তমানে ২৮% হারে কর বসা টেলিভিশনের কিছু মডেল, ওয়াশিং মেশিন ও ফ্রিজকে ১৮% স্ল্যাবে আনার পরিকল্পনা রয়েছে। ছোট গাড়ি ও এয়ার কন্ডিশনারেও কর কমার সম্ভাবনা রয়েছে।


ইলেকট্রিক গাড়ির উপর মাত্র ৫% জিএসটি রাখার মাধ্যমে এর ব্যবহার বাড়াতে চাইছে সরকার। তবে প্রিমিয়াম ইভির ক্ষেত্রে বেশি কর বসানো উচিত কি না, তা নিয়ে এখনও আলোচনা চলছে যাতে সস্তা ও বিলাসবহুল মডেলের মধ্যে পার্থক্য বজায় থাকে।

বিরোধী রাজ্যগুলির বক্তব্য, কেন্দ্র সরকারের প্রস্তাবমতো পণ্য পরিষেবা করের (জিএসটি) হার কমানোয় কোনও আপত্তি নেই বিরোধী রাজ্যগুলির। তবে সেই সঙ্গে দাবি, রাজস্ব ক্ষতিপূরণের রাস্তা বার করতে হবে কেন্দ্রকেই। গত মাসেই এ নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করেছিল বিরোধীদের দখলে থাকা রাজ্যগুলির অর্থমন্ত্রীরা। বাংলার নেতৃত্বে সেই বৈঠকে ঠিক হয়, ক্ষতিপূরণের বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য চাপ বাড়াতে হবে কেন্দ্রের উপরই। অন্য বিরোধী শাসিত রাজ্যগুলি সেই দাবিতে একমত হয়। রাজ্যগুলির হিসাবে, কেন্দ্রের এই প্রস্তাবগুলি বাস্তবায়িত হল বিরাট অঙ্কের রাজস্বক্ষতি হবে রাজ্যগুলির।                      সবাইকে নাগরিকত্ব দেবে সরকার

Tags:

#Source: online/Digital/Social Media News # Representative Image

অর্থনীতি দেশ
Related News