#Pravati Sangbad Digital Desk:
কথায় বলে মাছে ভাতে বাঙালি। একদিকে খাদ্য রসিক, অন্যদিকে চাই ঝকঝকে সুস্থ টান টান রোগা শরীর! ভাবছেন কি খাবেন? কোন খাবারে কমবে ভুঁড়ি? বহুমূল্য প্রোটিন নয় ঘরোয়া খাবারেই ঠিক থাকবে শরীর। ভাত: অনেকেই ভাবেন ভাত খেলে ওজন বাড়ে কিন্তু জানেন কি সেদ্ধ করা ভাত ভিটামিন বি সমৃদ্ধ। থায়ামিন, রাইবোফ্ল্যাভিন ও নিয়াসিনের মতো ভিটামিন বি থাকে সেদ্ধ চালে। তাই ভাত ছাড়তে না পেরে যে নিজের খুব ক্ষতি করছেন, এমনটা ভাবার কোনও কারণ নেই।
ডাল: ভাতের সঙ্গে যা একই পংক্তিতে বসে, তা হল ডাল। ক্যালোরি ও ফ্যাট ডালে কম থাকে। কিন্তু এতে অনেকটা প্রোটিন থাকে। তা ছাড়া ডালের মতো আর কোনও খাদ্যে এত পরিমাণে ফলিক অ্যাসিড থাকে না। আয়রনের মাত্রাও থাকে বেশ অনেকটা।
মাছের ঝোল: মাছ ছাড়া বাঙালিকে ভাবা যায় নাকি? মাছেও কিন্তু আছে অ়জস্র গুণাগুণ। প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন তো থাকেই, তা ছাড়া মাছের প্রোটিন হজমও হয় খুব সহজে। এতে উপস্থিত ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড কমায় হৃদ্রোগের আশঙ্কা। মাছর মাথা ও মাছের তেলে থাকে ভিটামিন এ, ও ডি এবং আয়োডিন। আমোদি চুনো বা মৌরলার মতো ছোট ছোট মাছে থাকে ক্যালশিয়াম ও ফসফরাস।
বেগুনের ঝোল: বৃষ্টির দিনে বেগুন ভাজা বা বেগুনি ছাড়া কি আর খিচু়ড়ি জমে? আবার ইলিশের ঝোলেও যেমন বেগুন ভাল লাগে, তেমনই গরমের দিনে বড়ি দিয়ে হাল্কা বেগুনের ঝোলও অনেকের প্রিয়। এই বেগুনেও আছে অনেক গুণ। ওজন কমাতে সাহায্য করে। আবার ডায়াবিটিসের রোগীদের জন্যও বেশ উপকারি।
পোস্ত: আলু পোস্ত, পটল পোস্ত, ঝিঙে পোস্ত— এগুলি বাঙালির বিখ্যাত রান্না। জানেন কি এই পোস্ততে রয়েছে অনেকটা পরিমাণে ক্যালশিয়াম? এক টেবিল-চামচ পোস্ততে থাকে ১২৭ গ্রাম ক্যালশিয়াম।
হলুদ: বাঙালির প্রায় সব রান্নাতেই থাকে হলুদ। এই হলুদ ত্বকের জন্য যেমন উপকারী, তেমন হজমশক্তিও বাড়াতে সাহায্য করে। তা ছাড়াও হলুদ অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টিসেপ্টিক হিসাবেও বিখ্যাত।
#Source: online/Digital/Social Media News # Representative Image
Journalist Name : Ashapurna Das Adhikary