তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী জীবন সাহার মুখোমুখি আজ প্রভাতী সংবাদ

banner

#Pravati Sangbad Digital Desk:

যুদ্ধের হাওয়া কানে কানে আসে বলে যাচ্ছে, “সময় যে আগত, তৈরি হওয়া সেনাদল,আর যে সময় বেশি বাকি নেই।”  ভোটের হাওয়া কি বলছে? কোনদিকেই বা সে এগিয়ে আছে সেই সব খোঁজখবর নিতেই, কলকাতা পৌরসংস্থার এন্টালি এলাকার ৫৭ নং ওয়ার্ডের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী জীবন সাহার মুখোমুখি আজ প্রভাতী সংবাদ –
●● “তিন বার পর পর তৃণমূল কংগ্রেসের তরফ থেকে  আপনি টিকিট পেলেন কেমন লাগছে?”
●● “আমি খুবই খুশি যে তৃণমূল কংগ্রেস পার্টি, আমাদের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী  মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, আমাকে এর যোগ্য  মনে করেছেন, তার জন্য আমি খুবই কৃতজ্ঞ ওনার কাছে। আমি যে আবার দুস্থ গরিব মানুষদের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের জন্য কাজ করতে পারবো এতেই আমি গর্বিত।”
●● “আপনি যখন প্রথম এসেছিলেন এই ওয়ার্ডে তখন এখানকার কেমন অবস্থা ছিল?”


●● “আমি যখন ২০১০ সালে এখানে, এই ৫৭ নং ওয়ার্ডে আসি তখন সেই সময় বামফ্রন্টের আমল ছিল। আমি সেই সময় তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী হিসেবে জয়ী হয়ে আসে দেখছিলাম, এই এলাকার অবস্থা খুবই খারাপ ছিল। রাস্তা-ঘাট ঠিক ঠাক ছিল না, মানুষ পানীয় জলের জন্য হাহাকার করতো, পরিবেশ খুবই খারাপ ছিল, কোনটা  ড্রেন আর কোনটা রাস্তা সেটাই বোঝা সম্ভব ছিল না। যেদিকেই চোখ যেতো শুধু নোংরা,খারাপ অবস্থা চোখে পড়তো। সুস্থ মানুষদের থাকার উপযুক্ত পরিবেশ ছিল না এটা। আমি আসার পর অনেক উন্নয়ন করি এখানে।”
●● “আপনি তখন থেকে আজ অব্দি কি কি উন্নয়নমূলক কাজ করেছেন এই এলাকাতে?”
●● “আমি জয়ী হয়ে আসার পর এই এলাকা, এলাকার পরিবেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে তুলি, ঠান্ডা মিষ্টি পানীয় জলের ব্যবস্থা করেছি, মানুষের বসবাস করার উপযুক্ত করে তুলেছে। রাস্তাঘাট পরিষ্কার করেছি, মানুষের সুবিধার্থে ড্রেনের ব্যবস্থা করেছি। ল্যাম্প-পোস্টের আলোর ব্যবস্থা করেছি ওয়ার্ডে। চিংড়িহাটা থেকে চাউল্পট্টি যাওয়ার জন্য একটা ব্রিজ বানিয়েছি, মুসলিম বয়েস স্কুলেটি একতলা বিল্ডিং ছিল সেটা তিনতলা করেছি।”

●● “এই নির্বাচনে জয়ী হলে আরো কি কি পরিকল্পনা আছে আপনার?”
●● “আমি জেতার জন্য বা হারার জন্য কাজ করি না। কাজ করি মানুষের উপকারের জন্য। মানুষের কিসে ভালো হবে, সেই দিক দেখেই কাজ করি। ভোটের পরের পরিকল্পনা বলে তেমন কিছু নেই, কিন্তু কিছু কাজ অর্ধেক বাকি আছে সেই গুলো ভোটের পর নিশ্চয়ই পূরণ হয়ে যাবে।”
●● কি কি কাজ এখনো আপনার বাকি আছে?”
●● “এখানে পানীয় জলের দুটি লাইন আছে, একটি নিউ পার্ক, এবং দ্বিতীয়টি আজাদ হিন্দ জল প্রকল্প, এবং জলের ব্যবস্থা মোটামুটি ভালোই, তাও জলের তীব্রতা বাড়ানোর জন্য ৫-৬ টি জায়গাতে মোটরের ব্যবস্থা করেছি, যাতে জলের তীব্রটা বাড়ে। সেটির কাজ প্রায় হয়েই এসেছে, কিছু দিনের মধ্যেই হয়ে যাবে। মেহের আলি লেনে একটি কাঠের ব্রিজ আছে, আমি জনকল্যাণের জন্য সেই ব্রিজটি সিমেন্ট দিয়ে পুরো বাধিয়ে দিতে চাই।”

●● “মানুষদের দাবি কি আপনার কাছে?”
●● “ এলাকাবাসীর আমার কাছে তেমন কোনো বিষয় নিয়ে দাবি নেই। তাদের আমার ওপর সেই ভরসা বিশ্বাস আছে, আমি যা করবো তাদের ভালোর জন্য ভালোর কথা ভেবেই করবো। তারা আমাকে নিজেদের ঘরের ছেলের মতোই ভালোবাসে, আমি কাছে গেলে আমাকে প্রাণ ভরে শ্রদ্ধা জানায়, আশীর্বাদ করেন, আমি এতে নিজের

#Source: online/Digital/Social Media News # Representative Image

Journalist Name : Payel Das

Tags:

Related News